ভৌত শুষ্ক মৃত্তিকা ও শারীর বৃত্তীয় শুষ্ক মৃত্তিকা
ভৌত শুষ্ক মৃত্তিকা - মাটির একটি প্রধান ভৌতধর্ম হল প্রবেশ্যতা ও সছিদ্রতা। মোটা দানা যুক্ত মাটির প্রবেশ্যতা
বেশি। এই ধরণের মাটির জলধারন ক্ষমতা কম থাকে বলে, মাটি গুলিতে জলের পরিমান খুব কম হয়। ফলে উদ্ভিদ বৃদ্ধির পক্ষে বাধা সৃষ্টি করে।
শারীর বৃত্তীয় শুষ্ক মৃত্তিকা - যখন গাছ তার শারীর বৃত্তীয় কাজের জন্য জলাসিক্ত মাটি থেকে জল সংগ্রহ করতে পারে না, তখন ওই মৃত্তিকাকে শারীর বৃত্তীয় শুষ্ক মৃত্তিকা বলে। সাধারণত এই মাটিতে অক্সিজেনের পরিমান কম থাকে এবং লবনের পরিমান থাকে অনেক বেশি। তাই সাধারন উদ্ভিদ এই অতিরিক্ত লবনাক্ত মৃত্তিকায় জন্মাতে পারে না, কেবলমাত্র হ্যালোফাইট শ্রেণীর উদ্ভিদ এই সমস্ত অঞ্চলে জন্মাতে পারে।
যেমন – বেলে মাটি, কঙ্কালসার মৃত্তিকা
শারীর বৃত্তীয় শুষ্ক মৃত্তিকা - যখন গাছ তার শারীর বৃত্তীয় কাজের জন্য জলাসিক্ত মাটি থেকে জল সংগ্রহ করতে পারে না, তখন ওই মৃত্তিকাকে শারীর বৃত্তীয় শুষ্ক মৃত্তিকা বলে। সাধারণত এই মাটিতে অক্সিজেনের পরিমান কম থাকে এবং লবনের পরিমান থাকে অনেক বেশি। তাই সাধারন উদ্ভিদ এই অতিরিক্ত লবনাক্ত মৃত্তিকায় জন্মাতে পারে না, কেবলমাত্র হ্যালোফাইট শ্রেণীর উদ্ভিদ এই সমস্ত অঞ্চলে জন্মাতে পারে।
যেমন – লবনাক্ত মৃত্তিকা
কোন মন্তব্য নেই: