উচ্চমাধ্যমিক ভূগোল সংক্ষিপ্ত প্রশোত্তর

উচ্চমাধ্যমিক ভূগোলের ছাত্রছাত্রী দের জন্য ২০২১ সালের উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষার জন্য জনসংখ্যা ও জনবসতি অধ্যায় গুরুত্বপূর্ন বেশ কয়েকটি সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন ও তাদের উত্তর আলোচনা করা হল। 

১. সবুজ গ্রাম কাকে বলে?
উত্তর - বনাঞ্চলের মধ্যে বা প্রান্তভাগে বনভূমির ওপর নির্ভর করে বনবাসী মানুষরা ছোট ছোট গ্রাম বা বসতি গড়ে তোলে। বনভূমির খোলা জায়গায় অবস্থিত অর্থাৎ সবুজে ঘেরা গ্রামগুলি সবুজ গ্রাম নামে পরিচিত। এই সব গ্রামের লোকেদের জীবিকা কৃষিকাজ হলেও সহায়ক উপজীবিকা হল বনভূমি থেকে বনজ সম্পদ সংগ্রহ করা। উদাহরন - সুন্দরবন অঞ্চলে বনভূমির পশ্চিম প্রান্তে সবুজগ্রাম দেখা যায়। 

২. গ্রাম কাকে বলে?
উত্তর - পঞ্চায়েত শাসন ব্যবস্থার অন্তর্গত যে ছোটো প্রশাসনিক এলাকায় বসতি গুলি ইতস্তত বিক্ষিপ্ত বা গোষ্ঠীবদ্ধ ভাবে অবস্থান করে, ঘরবাড়ি গুলি মূলত পরিবেশের বিভিন্ন উপাদান দিয়ে তৈরি, অনুন্নত রাস্তাঘাট, বসবাসকারী লোকেরা প্রধানত প্রথম শ্রেনীর অর্থনৈতিক কার্যাবলির সঙ্গে যুক্ত সেই এলাকাকে বলা হয়, গ্রাম। 

৩. জলবিন্দু বসতি কাকে বলে?
উত্তর - শুষ্ক অঞ্চলে যেখানে বৃষ্টিপাতের পরিমান খুবই কম (যেমন - মরু ও মরুপ্রায় অঞ্চল) সেখানে জল সর্বত্র পাওয়া যায় না বলে জলের অভাব প্রকট হয়। সে সব অঞ্চলে যে কোন একটি বা দুটি জলের উৎস কে কেন্দ্র করে জনবসতি গড়ে উঠতে দেখা যায়, তখন তাকে জলবিন্দু বসতি বলে। যেমন - মরুভূমির মরুদ্যান বা প্লায়া হ্রদ কে কেন্দ্র করে বা কোন ভৌমজলের জলের উৎস কে কেন্দ্র করে তার চারদিকে এই ধরণের বসতি গড়ে উঠতে দেখা যায়। 

৪. শুষ্ক বিন্দু বসতি কাকে বলে?
উত্তর - যে সব অঞ্চল প্রতি বছর বন্যার জলে প্লাবিত হয়, সেই সব অঞ্চলের মানুষদের মধ্যে পার্শ্ববর্তী উঁচু কোন অঞ্চলে বসতি গড়ে তোলার প্রবনতা দেখা যায়। এভাবে বন্যার প্রভাব থেকে বাঁচতে মানুষদের কোন উঁচু স্থানে বসতি গড়ে তোলাকে শুষ্ক বিন্দু বসতি বলে। সাধারণত যে কোন নদীর প্লাবনভূমি অঞ্চল থেকে মানুষ বর্ষাকালে কোন উঁচু স্থানে জনবসতি গড়ে তোলে। 

৫. সেনসাস টাউন কাকে বলে?
উত্তর - ভারতীয় জনগননা অনুসারে যে সব জনবসতির লোকসংখ্যা কমপক্ষে ৫ হাজার জন এবং জনঘনত্ব প্রতি বর্গকিমিতে ৪০০ জন এবং পুরুষ জনসংখ্যার ন্যুনতম ৭৫% মানুষ অকৃষি মূলক কার্যাবলির সাথে যুক্ত, সেই সব বসতিকে সেনসাস টাউন বলে। 

৬. হ্যামলেট কাকে বলে?
উত্তর - হ্যামলেট হল প্রকৃত পক্ষে গ্রামের প্রধান অংশ থেকে বিচ্ছিন্ন একটি একটি পাড়া বা উপগ্রাম। হ্যামলেট গুলি আয়তনের দিক থেকে ছোটো হয় এবং এই বসতি গুলির নামের শেষে টোলা বা টুলি যুক্ত থাকে। এক একটি গ্রামের মধ্যে দশ - বারোটি বাড়ি থাকতে পারে। 

৭. উমল্যান্ড কাকে বলে?
উত্তর - উমল্যান্ড একটি জার্মান শব্দ যার অর্থ হল 'The Land Around' । উমল্যান্ড বলতে মূল শহরের চারপাশের ২০ মাইল অবধি অঞ্চলকে বোঝানো হয়ে থাকে, যার সাথে শহরের যোগাযোগ থাকে। আবার অন্য ভাবে বলা যায় একটি শহর যে পরিমান অঞ্চলের মানুষকে তার পরিসেবা প্রদান করতে সক্ষম হয়, তাকে ওই শহরে উমল্যান্ড বলা হয়। 

৮. ঋতুভিত্তিক পরিব্রাজন কাকে বলে?
উত্তর - ঋতুভিত্তিক পরিব্রাজন  ইংরেজিতে ট্রান্স হিউম্যানস বলা হয়। পার্বত্য অঞ্চলে এই ধরণের ঋতু ভিত্তিক পরিব্রাজন দেখা যায়। পার্বত্য অঞ্চলে যে সমস্ত মানুষ পশুপালনের মাধ্যমে তাদের জীবিকা নির্বাহ করে তারা গ্রীষ্মকালে তাপমাত্রা কিছুটা বৃদ্ধি পেলে পাহাড়ের উঁচু অংশে পশুদের নিয়ে চলে যায় এবং শীতকালে আবার নিচে নেমে আসে। এভাবে ঋতু বিশেষে পরিব্রাজনকে ঋতুভিত্তিক পরিব্রাজন বলে। 

৯. মহানগর কাকে বলে? 
উত্তর - ১০ লক্ষ বা তার থেকে বেশি জনসংখ্যা বিশিষ্ট পৌরবসতি গুলিকে মহানগর বলা হয়ে থাকে।মহানগরে নানা প্রকারের জীবিকা সুবিধা, ব্যবসা বানিজ্য কেন্দ্র, উন্নত শিক্ষাব্যবস্থা, অত্যাধুনিক চিকিৎসা ব্যবস্থা এবং বিভিন্ন প্রকার নাগরিক পরিসেবার সুবন্দোবস্ত থাকে। যেমন - কলকাতা ও তার পার্শ্ববর্তী শহর গুলিকে নিয়ে কলকাতা মহানগর গড়ে উঠেছে। এছাড়া মুম্বাই, লন্ডন, নিউইর্য়ক মহানগর। মহানগর কে Mother City বলা হয়ে থাকে।  

১০. মানব বসতি কাকে বলে?
উত্তর - মানুষ স্থায়ী ভাবে বসবাসের উদ্দেশ্যে যেখানে তার বাসস্থান গড়ে তোলে, তাকেই মানব বসতি হিসাবে চিহ্নিত করা হয়। একটি বাসস্থানের মধ্যে অনেক গুলি বসত বাড়ির অবস্থান থাকে এবং এই বাসস্থান গুলি ক্ষুদ্র হ্যামলেট থেকে বৃহৎ পৌরপুঞ্জ পর্যন্ত হতে পারে। 
অতএব বসতি বলতে বোঝায় - পরিবেশের সাথে সামঞ্জস্য রেখে মানুষ কোন অঞ্চলে যখন সম্মিলিত আশ্র‍য় স্থল গড়ে তোলে, যেখানে মানুষ তার দৈনন্দিন কাজকর্ম সম্পন্ন করে এবং যাতায়াতের পথ তৈরি করে, তখন তাকে জনবসতি বা মানব বসতি বলে। 

১১. নগর বসতি কাকে বলে?
উত্তর - যে সব জনবসতির বেশির ভাগ অধিবাসী দ্বিতীয়, তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেনীর অর্থনৈতিক কার্যাবলির সাথে যুক্ত থাকে, যেখানে জনসংখ্যা ও জনবসতির ঘনত্ব অনেক বেশি, বসত বাড়ি গুলি সাধারণত ইট, পাথর, সিমেন্ট, বালি প্রভৃতি উপাদনের ব্যবহার বেশি হয় এবং মিউনিসিপ্যাল দ্বারা শাসন ব্যবস্থা পরিচালিত হয় তাকে নগর বলা হয়। 

১২. নগরায়ন কাকে বলে? 
উত্তর - নগরায়ন শব্দটির দ্বারা নগর বসতির পরিমান বৃদ্ধি পাওয়ার ঘটনাকে বোঝানো হয়ে থাকে। ্সমাজ বিজ্ঞানী কিংসলে ডেভিসের মতে - যখন পৌর অঞ্চলে জনসংখ্যা বৃদ্ধির পরিমান দেশের গড় জনসংখ্যার বৃদ্ধির তুলনায় অত্যন্ত দ্রুত হারে বৃদ্ধি পায়, তখন তাকে নগরায়ন হিসাবে ভুষিত করা যায়। আবার জনসংখ্যা ভূগোলে নগরায়ন বলতে একটি নির্দিষ্ট সময়ে মোট জনসংখ্যার সাপেক্ষে নাগরিক সংখ্যার আনুপাতিক বৃদ্ধিকে বোঝানো হয়।  

১৩. কনারবেশন কাকে বলে?
উত্তর - ১৯১৫ সালে প্যাট্রিক গেডেস বৃহৎ আকৃতির পৌর বসতি গুলিকে বোঝানোর জন্য কনারবেশন বা পৌরপুঞ্জ শব্দটি ব্যবহার করেন। তার মতে কোন একটি বৃহৎ নগর ও তার চারপাশের ছোট ছোট শহর গুলি পরস্পর একত্রিত হয়ে যে বৃহৎ আকৃতির পৌর বসতির সৃষ্টি করে তাকে কনারবেশন বলে।

১৪. রৈখিক বসতি কাকে বলে?
উত্তর - পৃথিবীর কোনো কোনো গ্রামীন বসতি কোন নদীর তীর বরাবর, কিংবা রাস্তার ধার বরাবর কিংবা পর্বতের পাদদেশ বরাবর বা সমুদ্র উপকূল বরাবর সারিবদ্ধ ভাবে গড়ে ওঠে। এই ভাবে সরল রেখার আকারে সারিবদ্ধ ভাবে গড়ে ওঠা জনবসতিকে রৈখিক বসতি বলে বলে। 
পশ্চিমবঙ্গের দীঘার উপকূল বরাবর এই ধরণের বসতি দেখা যায়। 

১৫. কাম্য জনসংখ্যা কাকে বলে?
উত্তর - অধ্যাপক ক্যানান ও স্ট্যান্ডার্স কাম্য জনসংখ্যা তত্ত্বের প্রবক্তা। তাদের মতে কোন দেশের জনসংখ্যা যদি সেই দেশের কার্যকরি জনসংখ্যার সাপেক্ষে গড়ে ওঠে, তখন তাকে কাম্য জনসংখ্যা বলা হয়ে থাকে। অন্যভাবে বলা যায় কোন দেশের অর্থনৈতিক প্রগতির জন্য বা মানুষের জীবনযাত্রার মানের সর্বোচ্চ উন্নয়নের জন্য সর্বাপেক্ষা অনুকূল জনসংখ্যার আয়তন বা পরিমানকে কাম্য জনসংখ্যা বলে। মানুষ-জমি অনুপাতের আর্দশ রূপকে কাম্য জনসংখ্যা হিসাবে ভূষিত করা হয়। পৃথিবীর কাম্য জনসংখ্যা বিশিষ্ট দেশ গুলির মধ্যে অন্যতম হল - সুইডেন, ডেনমার্ক, বেলজিয়াম প্রভৃতি দেশ। 

১৬. শূন্য জনসংখ্যা বৃদ্ধি কাকে বলে?
উত্তর - কোন দেশের জনসংখ্যার একটি দীর্ঘ সময় ধরে যদি কোন পরিবর্তন না ঘটে, তখন তাকে শূন্য জনসংখ্যা বৃদ্ধি বলে। সাধারনত যে দেশের জন্ম ও মৃত্যুহার প্রায় সমান হয়, সেই সব দেশের জনসংখ্যার বৃদ্ধি প্রায় হয় না বললেই চলে, তখন তাকে শূন্য জনসংখ্যা বৃদ্ধি হিসাবে গন্য করা হয়। অতি উন্নত দেশ গুলিতে যেখানে স্বাস্থ্য ব্যবস্থার অদ্ভুত পূর্ব উন্নতির জন্য মৃত্যু প্রায় হয় না বললেই চলে আবার অতি উন্নত, শিক্ষিত সমাজ ব্যবস্থার জন্য জন্মহারও খুবই কম, সেই সব দেশ গুলিতে শূন্য জনসংখ্যা বৃদ্ধি লক্ষ্য করা যায়। যেমন - ফ্রান্স, জার্মানি, জাপান প্রভৃতি দেশ। 

১৭. ঋনাত্মক জনসংখ্যা বৃদ্ধি কাকে বলে?
উত্তর - পৃথিবীর উন্নত দেশ গুলিতে চিকিৎসা ব্যবস্থার অভাবনীয় উন্নতির ফলস্বরূপ মৃত্যু প্রায় হয় না এবং সেই সব দেশ গুলিতে জন্মহারও খুব কম হয় অর্থাৎ জন্ম ও মৃত্যুহার প্রায় সমান হয়। কিন্তু এই উন্নত চিকিৎসা ব্যবস্থার জন্য কখন কখনো মৃত্যুহার জন্মহারের থেকেও কমে যায় অর্থাৎ জনসংখ্যার ঋনাত্মক পরিবর্তন ঘটে, তখন সেই সব দেশ গুলিতে ঋনাত্মক জনসংখ্যা বৃদ্ধি বলা হয়ে থাকে। ত্বে এই রূপ অবস্থা খুব অল্প সময়ের জন্য দেখা যায়। যেমন - জাপান, স্পেন, পর্তুগাল প্রভৃতি দেশ।

১৮. জনবিস্ফোরন কাকে বলে?
উত্তর - কোন দেশ বা অঞ্চলে কোন একটি নির্দিষ্ট সময়ের ব্যবধানে জনসংখ্যার অস্বাভাবিক বৃদ্ধিকে জনবিস্ফোরন হিসাবে ভূষিত করা হয়। কোন দেশে চিকিৎসা ব্যবস্থার উন্নতির জন্য মৃত্যুহার হ্রাস পেলে এবং জন্মহার পূর্বের মতো বেশি থাকলে বা বৃদ্ধি পেলে জন্ম ও মৃত্যুহারের মধ্যে পার্থক্য অনেক বেড়ে যায়, তখন অতি অল্প সময়ে অতি দ্রুত জনসংখ্যা বৃদ্ধি পায়, যাকে জনবিস্ফোরন বলা হয়। যেমন - ভারতে ১৯৫০ থেকে ১৯৮০ সালের মধ্যে জনবিস্ফোরন দেখা গিয়েছিল। 

১৯. বর্হিগমন কাকে বলে?
উত্তর - কোন ব্যক্তি যখন অন্য কোন দেশে বসবাসের উদ্দেশ্যে  তার নিজস্ব বাসস্থান ত্যাগ করে অন্যত্র গমন করে, তখন তাকে বর্হিগমন বা প্রবাসন বলা হয়। উচ্চ বেতন, উন্নত জীবনযাত্রা মানুষকে যেমন তার বাসস্থান ত্যাগ করতে উৎসাহ যোগায় তেমনি দাঙ্গা, মহামারী, যুদ্ধ প্রভৃতি মানুষ কে দেশ ত্যাগ করতে বাধ্য করে। 

২০. অগ্রগামী জনসংখ্যা কাকে বলে?
উত্তর - যে দেশের জন্মহার ও মৃত্যুহার উভয়ই অনেক বেশি, সেই সব দেশের জনসংখ্যা পিরামিডের ভূমি বেশি বিস্তৃত এবং মস্তক দেশ অতি তীক্ষ্ণ হয়। এই সব দেশ গুলির ভবিষ্যতে জনসংখ্যা বৃদ্ধি পাওয়ার সম্ভাবনা থাকে, তাই এদের অগ্রগামী জনসংখ্যা বলে। ভারত। বাংলাদেশ, পাকিস্তান প্রভৃতি দেশের জনসংখ্যা অগ্রগামী জনসংখ্যার উদাহরণ। 

২১. পশ্চাৎগামী জনসংখ্যা কাকে বলে?
উত্তর - উন্নত দেশ গুলিতে জন্মহার অত্যন্ত কম এবং মৃত্যুহারও কম। এইরূপ অবস্থায় জনসংখ্যা পিরামিডের ভূমিভাগ ও শীর্ষদেশ উভয়ই বেশ তীক্ষ্ণ হয়। এরূপ জনসংখ্যা পিরামিড বিশিস্তদেশ সমূহের জনসংখ্যাকে পশ্চাৎগামী জনসংখ্যা বলে। আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্র, উত্তর - পশ্চিম ইউরোপের দেশ সমূহ, অস্ট্রেলিয়া প্রভৃতি দেশ সমূহের জনসংখ্যা পশ্চাৎগামী জনসংখ্যার উদাহরণ। 

২২. জনসংখ্যা অভিক্ষেপ কাকে বলে?
উত্তর - কোন দেশের বা পৃথিবীর  পূর্ববর্তী  বছর গুলির জনসংখ্যা বৃদ্ধির গতি প্রকৃতি পর্যালোচনা করে এবং পূর্ববর্তী জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার নির্নয় করে আগামী বছর গুলির আনুমানিক জনসংখ্যা বৃদ্ধির পূর্বাভাসকে জনসংখ্যার অভিক্ষেপ বলে। যেমন - UN এর মতে ২০৫০ সালে ভারতের জনসংখ্যা ১৬৪ কোটিতে পৌছাবে। 

২৩. মেধা প্রবাহ কাকে বলে?

উত্তর - যখন কোন উচ্চ শিক্ষিত ব্যক্তি, যেমন - চিকিৎসক, ইঞ্জিনিয়ার, গবেষক বা অন্য কোন উচ্চ মেধা সম্পন্ন ব্যক্তি উচ্চ আয়, উন্নত জীবনযাত্রা লাভের উদ্দেশ্যে নিজের দেশ ত্যাগ করে অন্যত্র চলে যায় তখন তাকে মেধা প্রবাহ বা ব্রেন ড্রেন বলা হয়। যেমন - ভারত, বাংলাদেশ থেকে প্রচুর সংখ্যক মানুষ আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্র, ইংল্যান্ড প্রভৃতি দেশে চলে যায়। যা এই সব উন্নয়নশীল দেশের ক্ষেত্রে ব্রেন ড্রেন নামে পরিচিত। 

এই প্রশ্ন গুলি সম্পর্কে বা অন্য কোন প্রশ্ন সম্পর্কে কোন জিজ্ঞাসা থাকলে অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন। 

1 টি মন্তব্য:

Deejpilot থেকে নেওয়া থিমের ছবিগুলি. Blogger দ্বারা পরিচালিত.